উজিরপুর প্রতিনিধি: বরিশালের উজিরপুর উপজেলার হারতার ইউপি চেয়ারম্যান ডা: হরেন রায়ের বিরুদ্বে জেলেদের চাল কম দেয়ার অভিযোগ নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। চাল বিতারনের সময় কোন প্রতিবাদ বা কম দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ না থাকলেও হঠাত করে চাল বিতারনে প্রায় ২২ দিন পর উপজেলা প্রশাসনের নিকট অভিযোগ দাখিলের বিষয়টি নিয়েও নানা প্রশ্ন ওই এলাকার হাজারো মানুষের মধ্যে। হারতা একাধিক সুত্র জানিয়েছেন, ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদেস্য যুদিস্তির বিস্বাস অভিযোগ কারীদের আতœীয় স্বজন হওয়ায় তিনি ৬জনের নামের বরদ্বকৃত চাল ১৪ বস্তা সাক্ষর করে বুঝে নেন । সে ক্ষেত্রে চাল কম দেয়ার প্রশ্ন উঠে না যদি কম দেন তা হলে তার দায় দায়িত্ব ওই মেম্বরের। চেয়ারম্যান ডা: হরেন রায় চাল কম দেয়ার অভিযোগটি ভিত্তিহীন। দেশে বিভিন্ন এলাকায় চাল কেলেঙ্কারীর ঘটনাকে পুজি করে একটি মহল হারতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ডা: হরেন রায়’র সম্মান ক্ষুন্ন করতে নানা প্রকার অপপ্রচার করে আসছে বলে দাবী করেন একাধিক ইউপি সদেস্যরা। ইউপি চেয়ারম্যান ডা: হরেন রায় জানিয়েছেন, তার বিরুদ্বে উঠা অভিযোগটি একটি মহলের ঘোলা পানিতে মাছ সিকারের অপচেষ্ঠা ও কতিপয় ব্যাক্তির তথ্য সন্ত্রাসের সিকার হচ্ছেন তিনি তবে বিষয়টি সুষ্ঠ তদন্তরও দাবী জানান। ইউনিয়নের সকল মানুষ কি একজন চেয়ারম্যানের পক্ষে থাকে ? যারা তাকে পছন্দ করেন না তারা হয়তো তার ক্ষতি করার জন্য নানা ধরনের চেষ্টা করবে। তিনি কখনো গরীবের চাল চুরি করার মতো জগন্য কাজে জড়িত হলে তাকে হাতে নাতে ধরার আহব্বান জানান। উপজেলা নির্বহী কর্মকতা প্রনতি বিস্বাস জানান চাল কম দেয়ার সাথে সাথে অভিযোগ পাইনি তবে লিখিত অভিযোগটি অনেক দেরীতে পেয়েছি তার পরও তদন্ত চলছে ।
অর্থ বানিজ্য, আইন-আদালত, আন্তর্জাতিক, রাজনীতি, লিড নিউজ