প্রশিক্ষণ এবং নৈতিক শিক্ষার অভাবে বরিশালের নবীন সাংবাদিকরা সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহে যেয়ে এলোমেলো অবস্থা তৈরি করে স্বীকার হয় বিব্রতকর পরিস্থিতির। দুর্নীতিবাজরা সে সুযোগ নিয়ে প্রতারক/চাঁদাবাজ/ধান্ধাবাজ আখ্যায়িত করে তকমা লাগিয়ে মামলা দেয়। শুরু হয় ভূয়া সাংবাদিক নিয়ে লেখালেখি। এতে সম্মানহানি হচ্ছে মিডিয়ায় কর্মরত পেশাদার সাংবাদিকদের। তাই ছোট-বড় সকল সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা উচিৎ সাংবাদিক সংগঠনের নেতাদের। আর যেন অ-সাংবাদিকদের (ঘরের স্ত্রী-সন্তান-ভাবিদের) প্রশিক্ষণের খাতায় নাম লিখিয়ে পুস্তক-টাকার খাম-বিরানির প্যাকেট-সনদ তাদেরকে না দেওয়া হয়। এরা প্রশিক্ষণ নিলেও মাঠে তো কাজ করে না। আউটপুট মেলে না। যার দরুণ বৃথা যায় সরকারি-বেসরকারি সহায়তার টাকা। এ থেকে উত্তোরণ না ঘটলে সাংবাদিক নেতাদের খেসারত গুনতে হবে। আপনারাই লজ্জা পাবেন সমাজে বলিষ্ঠ কন্ঠস্বরে কথা বলতে। কারন আপনাদের জুনিয়ররা প্রশিক্ষনের অভাবে সাংবাদিকের মাপকাঠি -নীতি নৈতিকতা-আদর্শ সম্পর্কে অবগত নয়। যার জন্য হলুদ সাংবাদিকের ধোয়া ছড়িয়ে পড়ছে দক্ষিণাঞ্চলজুড়ে।
মাসুদ রানা
সম্পাদক ও প্রকাশক
বরিশাল পিপলস ডট কম
আইন-আদালত, আন্তর্জাতিক, কলাম, বরিশাল বিভাগ, মিডিয়া, লিড নিউজ